মোঘল যুগে, মোঘলরা যেখানেই যেত, সেখানেই দূর্গ নির্মাণ করত। আর এভাবেই দূর্গকে ঘিরে আশেপাশে বাজার বসত। দূর্গকে কেন্দ্র করে যেসব বাজার গড়ে উঠত, তাদের ‘পদশাহী বাজার’ বলা হত। এভাবে চকবাজার, একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক কেন্দ্র হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। বাণিজ্যিক কেন্দ্র হয়ে ওঠার পেছনে চকবাজারের আরেকটি কারণ আছে। চকবাজারকে পূর্বে ‘নাখাস’ নামেও ডাকা হতো। ‘নাখাস’ শব্দের অর্থ ক্রীতদাস। প্রথমদিকে এখানে ক্রীতদাস বেচাকেনা হতো, তাই এ সূত্রেই হয়ত বাজার বসেছিলো আজকের চকে।
দ্বাদশ শতাব্দীর সুফি সাধক বাবা ফরিদ উদ্দিন গঞ্জ শকরের সমাধিতে তার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রতি বছর হাজার হাজার ভক্ত ভিড় জমায়।
♦بِسْمِ ٱللَّٰهِ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ (পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহ্'র নামে)
মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ববি ফ্রিকশনের মতে, "কাওয়ালি সংগীত হলো দক্ষিণ এশিয়ার সুফি ধর্মীয় ঐতিহ্যের বহিঃপ্রকাশ। এর শক্তিশালী কাব্য, সম্মোহিত ছন্দ ও সুর একাধারে ঈশ্বর, প্রেম এবং সংগীতকে এক হিসাবে উদযাপন করেছে।"
কিন্তু আজ সেসব রীতি কেউ না মানলেও, বাজার হিসেবে চকের জৌলুশ অপরিবর্তনীয় আছে।
এ পৃষ্ঠায় শেষ পরিবর্তন হয়েছিল ১২:৪৩টার সময়, ২৬ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে।
➣ ❛আকবরনামা❜ গ্রন্থে ঢাকা এটি থানা(সামরিক ফাঁড়ি) হিসেবে এবং ❛আইন-ই-আকবর❜ গ্রন্থে সরকার বাজুহার একটা পরগনা হিসেবে ঢাকা বাজুর নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
৭৮. কাঁটাবন ঢালে অষ্টব্যঞ্জনের বিফ খিচুড়ি ৷
ঢাকার পুরনোতম অংশ, নাম তাই পুরান ঢাকা। কিন্তু নতুন ঢাকার সাথে বয়সের তুলনায় যদি না-ও যান, তবু একে যথেষ্ট ‘পুরান’-ই বলতে হবে। চারশো বছরের ইতিহাসসমৃদ্ধ এলাকাকে ‘পুরান’ মানা ছাড়া উপায়-ই বা কী!
দান করুন অবয়ব অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন প্রবেশ করুন নিজস্ব সরঞ্জামসমূহ অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন
কাওয়ালির উৎপত্তি কীভাবে? যেখান থেকে বিশ্বখ্যাত শিল্পীদের উত্থান
নুসরাত ফতেহ আলী খানের ভাগ্নে, ওস্তাদ মাহবুব ফরিদ আকরাম খান মাজারে কাওয়ালি পরিবেশনা করতে গিয়ে বিবিসিকে বলেন, “আমরা এখানে পারফর্ম করে বড় হয়েছি, এখনো নতুন সংগীত here রচনা বা নতুন কিছু করার আগে আমরা এই সাধকের অনুমোদন নেই। বাবা ফরিদ সেই যোগসূত্র যা আমাদের সবাইকে আবদ্ধ করে।”
আসরে একজন প্রধান কণ্ঠশিল্পী থাকেন। আশেপাশে থাকেন বেশ কয়েকজন পার্শ্ব গায়ক। মূল গায়কের পাশাপাশি অন্যরা পালাক্রমে বিভিন্ন সুরে বুনন করেন।
২১. জেলখানা গেটের পাশে হোটেল নিরবের ব্রেন ফ্রাই।